সংকটে অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস
অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস এর সম্পর্কে কিছু তথ্য ও আবেদন
বন্ধু,
লেডি রাণু
মুখার্জীর স্বপ্নের ও আমাদের প্রিয় অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস আজ গভীর সঙ্কটে। অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস সম্পর্কে তাই কিছু তথ্য তুলে ধরতে চাই।
১) ২০০৪ থেকে নানান লোককে
ধরে, মামলা করে, ইনজাংশান করে বছরের পর বছর এ জি এম করতে দেওয়া হচ্ছেনা।
২) ২০০৪ থেকে ২০১১ এই আট
বছরের অডিট রিপোর্ট পাশ করতে দেওয়া হচ্ছেনা আরো নানা দুর্নীতি প্রকাশ্যে ফাঁস হয়ে
যাবার ভয়ে।
৩) ছয় বছর ধরে মিউজিয়াম
বন্ধ। দামী দামী ছবি ও শিল্প সামগ্রী (রবীন্দ্রনাথের)ও দুষ্প্রাপ্য জিনিসপত্র নস্ট
করে ফেলা হচ্ছে।কিউরেটার ২০১০ সালে রিটায়ার করার পরেও ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে
কাউকে স্টক বুঝে নিতে দেওয়া হয়নি।
৪)বেআইনীভাবে যাকে খুশী
এক্সিকিউটিভ কমিটিতে ঢুকানো হয় ও বের করে দেওয়া হয়। শুধু মাত্র সব ক্ষমতা কতিপয় লোকের কুক্ষিগত করে রাখার জন্য।
৫)বহু বৈধ সদস্যকে
মেম্বারশিপের টাকা জমা দিতে দেওয়া হয়নি।
৬)ম্যানেজমেন্টের কাজে
ট্রাস্টিবডির সদস্যরা ক্রমাগত হস্তক্ষেপ করে বাধা সৃস্টি করে চলেছেন। ও অ্যাকাডেমি
অব ফাইন আর্টস এ চরম বিশৃঙ্খলাপূর্ণ ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
৭)গ্যালারী/ অডিটোরিয়াম
বন্টনের ব্যাপারে চরম দুর্নীতি ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।
৮) এক শ্রেণির কর্মীকে
উসকে দিয়ে, ম্যানেজমেন্টের কিছু সদস্যকে যারা অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস বাঁচানোর
চেস্টা করছেন বা দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছেন তাঁদের অপমান করানো হচ্ছে। কাজে বাধা
সৃস্টি করা হচ্ছে।
৯) কমিটির তথাকথিত সদস্য
নামধারী পাঁচ ছয় জন দল পাকিয়ে নানা ষড়যন্ত্র করে চলছেন।দুর্নীতিপরায়ন ট্রাস্টিকে বিবিধভাবে সাহায্য করে চলেছেন।
১০) কমিটির তথাকথিত সদস্য
নামধারী পাঁচ ছয় জন দল পাকিয়ে নানা ষড়যন্ত্র করে চলছেন।দুর্নীতিপরায়ন ট্রাস্টি ও তাদের সহযোগীরা অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস কে তাদের
ব্যক্তিগত সম্পত্তি মনে করে। যখন তখন
যেখানে খুশী তালা মেরে দেন।
১১) আইন শৃঙ্খলা ব্যবস্থা
এসব কারনে সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। কিছু
কর্মীর চুরি হাতেনাতে ধরা পড়া সত্বেও তাদের বিরূদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছেনা।
আমরা এই ব্যবস্থার পরিবর্তন চাই। এবং সেকারণে আমরা সঙ্ঘবদ্ধ ও দৃড়প্রতিজ্ঞ।
একজন শিল্প ও
শিল্পপ্রেমিক মানুষ হিসেবে এই ধর্মযুদ্ধে সামিল হোয়া আপ্নারো কর্তব্য। আমাদের
সনির্বন্ধ অনুরোধ আপ্নারা বিষয়গুলি জানুন ভাবুন ও প্রতিবাদে সামিল হোন যাতে আমরা
শিল্প-সংস্কৃতির এই পীঠস্থান কে বাঁচাতে
পারি।
অভিনন্দন সহ
অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস
এর সদস্য ও সদস্যবৃন্দা
১৩ জুলাই ২০১২
The photo credit: Albert Ashok
The blog is posted by Albert Ashok
The photo credit: Albert Ashok
The blog is posted by Albert Ashok
সংকটে অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস
অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস এর সম্পর্কে কিছু তথ্য ও আবেদন
বন্ধু, লেডি রাণু
মুখার্জীর স্বপ্নের ও আমাদের প্রিয় অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস আজ গভীর সঙ্কটে। অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস সম্পর্কে তাই কিছু তথ্য তুলে ধরতে চাই।
১) ২০০৪ থেকে নানান লোককে
ধরে, মামলা করে, ইনজাংশান করে বছরের পর বছর এ জি এম করতে দেওয়া হচ্ছেনা।
২) ২০০৪ থেকে ২০১১ এই আট
বছরের অডিট রিপোর্ট পাশ করতে দেওয়া হচ্ছেনা আরো নানা দুর্নীতি প্রকাশ্যে ফাঁস হয়ে
যাবার ভয়ে।
৩) ছয় বছর ধরে মিউজিয়াম
বন্ধ। দামী দামী ছবি ও শিল্প সামগ্রী (রবীন্দ্রনাথের)ও দুষ্প্রাপ্য জিনিসপত্র নস্ট
করে ফেলা হচ্ছে।কিউরেটার ২০১০ সালে রিটায়ার করার পরেও ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে
কাউকে স্টক বুঝে নিতে দেওয়া হয়নি।
৪)বেআইনীভাবে যাকে খুশী
এক্সিকিউটিভ কমিটিতে ঢুকানো হয় ও বের করে দেওয়া হয়। শুধু মাত্র সব ক্ষমতা কতিপয় লোকের কুক্ষিগত করে রাখার জন্য।
৫)বহু বৈধ সদস্যকে
মেম্বারশিপের টাকা জমা দিতে দেওয়া হয়নি।
৬)ম্যানেজমেন্টের কাজে
ট্রাস্টিবডির সদস্যরা ক্রমাগত হস্তক্ষেপ করে বাধা সৃস্টি করে চলেছেন। ও অ্যাকাডেমি
অব ফাইন আর্টস এ চরম বিশৃঙ্খলাপূর্ণ ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
৭)গ্যালারী/ অডিটোরিয়াম
বন্টনের ব্যাপারে চরম দুর্নীতি ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।
৮) এক শ্রেণির কর্মীকে
উসকে দিয়ে, ম্যানেজমেন্টের কিছু সদস্যকে যারা অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস বাঁচানোর
চেস্টা করছেন বা দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছেন তাঁদের অপমান করানো হচ্ছে। কাজে বাধা
সৃস্টি করা হচ্ছে।
৯) কমিটির তথাকথিত সদস্য
নামধারী পাঁচ ছয় জন দল পাকিয়ে নানা ষড়যন্ত্র করে চলছেন।দুর্নীতিপরায়ন ট্রাস্টিকে বিবিধভাবে সাহায্য করে চলেছেন।
১০) কমিটির তথাকথিত সদস্য
নামধারী পাঁচ ছয় জন দল পাকিয়ে নানা ষড়যন্ত্র করে চলছেন।দুর্নীতিপরায়ন ট্রাস্টি ও তাদের সহযোগীরা অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস কে তাদের
ব্যক্তিগত সম্পত্তি মনে করে। যখন তখন
যেখানে খুশী তালা মেরে দেন।
১১) আইন শৃঙ্খলা ব্যবস্থা
এসব কারনে সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। কিছু
কর্মীর চুরি হাতেনাতে ধরা পড়া সত্বেও তাদের বিরূদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছেনা।
আমরা এই ব্যবস্থার পরিবর্তন চাই। এবং সেকারণে আমরা সঙ্ঘবদ্ধ ও দৃড়প্রতিজ্ঞ।
একজন শিল্প ও
শিল্পপ্রেমিক মানুষ হিসেবে এই ধর্মযুদ্ধে সামিল হোয়া আপ্নারো কর্তব্য। আমাদের
সনির্বন্ধ অনুরোধ আপ্নারা বিষয়গুলি জানুন ভাবুন ও প্রতিবাদে সামিল হোন যাতে আমরা
শিল্প-সংস্কৃতির এই পীঠস্থান কে বাঁচাতে
পারি।
অভিনন্দন সহ
অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস
এর সদস্য ও সদস্যবৃন্দা
১৩ জুলাই ২০১২
No comments:
Post a Comment